1. admin@a2zbartanews.com : admin :
  2. royelnews2@gmail.com : ariful islam : ariful islam
  3. hafizurshahin@gmail.com : Hafizur Islam : Hafizur Islam
  4. litonsorkar1112@gmail.com : Liton Miya : Liton Miya
  5. md.sksamratkhan99@gmail.com : sk samrat : sk samrat
মঙ্গলবার, ০৩ জুন ২০২৫, ০৯:৫৮ অপরাহ্ন
শিরোনাম
পবিত্র ঈদুল আযহার শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বিএনপি নেতা আবুল হাশেম মাস্টার পবিত্র ঈদুল আযহার শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বিএনপি নেতা আব্দুল আজিজ পবিত্র ঈদুল আযহার শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বিএনপি নেতা আব্দুল আজিজ পবিত্র ঈদুল আযহার শুভেচ্ছা জানিয়েছেন সেচ্ছাসেবক দলের নেতা রবিউল ইসলাম রানা পবিত্র ঈদুল আযহার শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বিএনপি নেতা মোস্তাফিজুর রহমান রঞ্জু পবিত্র ঈদুল আযহার শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বিএনপি নেতা আব্দুর রাজ্জাক উলিপুরে আমিন ফরিদা শামীম সোসাইটির উদ্যোগে ১’শত মহিলাকে বস্ত্র ও নগদ অর্থ বিতরণ দলের নেতা–কর্মীদের জন্য ৫৪০ কোটি টাকার প্রকল্পে তাপসের ক্ষমতার অপব্যবহার! রৌমারীতে বিজিবি কর্তৃক ভারতীয় ১টি গরুসহ ১টি বাংলাদেশী নাগরিক আটক  রৌমারীতে মানবতা সামাজিক সংগঠনের উদ্যোগে শীতবস্ত্র বিতরণ

উলিপুরে  ভিজিএফ চাল আত্মসাৎ এর অভিযোগ তদন্ত কমিটি গঠন 

  • প্রকাশকাল শুক্রবার, ২ মে, ২০২৫
  • ৩৬ বার পড়া হয়েছে

হাফিজুর রহমান শাহীন, কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি:
কুড়িগ্রামের উলিপুর  উপজেলার ধরনী বাড়ী ইউনিয়নে ঈদুল ফিতর উপলক্ষে গরীব ও দুস্থ মানুষের জন্য বরাদ্দকৃত ভিজিএফ চাল বিতরণে ভয়াবহ অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ তদন্তে নেমেছে ৩ কর্মকর্তা। স্থানীয়দের অভিযোগ, ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান এরশাদুল হক,ভুয়া তালিকা প্রণয়ন করে অন্তত ২ হাজার জনের নামে চাল উত্তোলন করে আত্মসাৎ করেছেন, যার পরিমাণ প্রায় ২০ মে: টন ।খবর পেয়ে এশিয়ান টেলিভিশনে প্রতিনিধি মাহমুদুল হাসান শাহীন ঘটনা স্হলে অনুসন্ধানে গিয়ে কালো বাজারে চাল বিক্রির ভিডিও চিত্র ধারণ করার সময় ইউপি চেয়ারম্যান এরশাদুল হক বাধা প্রদান ও লাল্চিত করে ন।এ ঘটনায় মাহমুদুল হাসান শাহীন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। কুড়িগ্রামের উলিপুরে ভিজিএফ এর চাল চেয়ারম্যানের পেটে, ভিজিএফ এর চাল কালোবাজারে বিক্রি, ভিজিএফ এর চাল আত্মসাৎ শিরোনামে বিভিন্ন পত্রিকায় ও বিভিন্ন অনলাইন নিউজ পোর্টালে সংবাদ প্রকাশ ও প্রচার সহ চেয়ারম্যান  চাল চুরি করে কালো বাজারে বিক্রির ভিডিও চিত্র উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নয়ন কুমার সাহা দেখে,  অভিযোগ আমলে নিয়ে ৩ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেন।
প্রায় ২ হাজার উপকারভোগী মানুষজন ভিজিএফ এর চাল থেকে বঞ্চিত হওয়ার অভিযোগে জানানো হয়, তালিকায় একজনের নাম একাধিকবার ব্যবহার,১ থেকে ১৩ ক্রমিকে  ব্যবহৃত  এন আই ডি নং ৬ হাজার ৬শ ৫০জন সুবিধা ভোগির নামে ব্যবহার হয়েছে ,মৃত ব্যক্তিদের নাম অন্তর্ভুক্ত করা এবং এক ওয়ার্ডের লোকজনকে অন্য ওয়ার্ডের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করার মতো নানা অনিয়মের আশ্রয় নেয়া হয়েছে।

সংবাদ প্রকাশের পর দুর্নীতিবাজ ওই চেয়ারম্যান প্রায়োরিটি/অগ্রাধিকার তালিকার  ক্রমিক নাম্বার ৪২, মজাহার পিতার নাম লেখা ছিলো যাদুচন্দ্র, পরিবর্তন করে পিতার নাম লেখাছে বক্কর আলী, ক্রমিক নং ৪৪, সাহেব আলী, পিতা ছিলো খোকা চন্দ্র, নতুন করে লেখেছে জামাল উদ্দিন ,ক্রমিক নং ৪৬ , ইউনুস পিতা অনিল চন্দ্র, পরিবর্তন করে পিতার নাম লেখেছে তোফাজ্জল,ক্রমিক নং ৫৪, বিলকিস বেগম, পিতা /স্বামী যাদুচন্দ্র, পরিবর্তন করে লেখেছে বয়তাল উদ্দিন,ক্রমিক নং ৫৮, কপিলা, পিতা/স্বামী, অনিল চন্দ্র, পরিবর্তন করে লেখেছে কপিল উদ্দিন,ক্রমিক নং ৬৬, হাওয়ানু, পিতা/স্বামী লিখেছিল   যাদু চন্দ্র, পরিবর্তন করে লেখেছে আর:করিম,ক্রমিক নং ৬৮ ছকিনা, স্বামী লিখেছে   খোকা চন্দ্র, পরিবর্তন করে লেখেছে ছফার আলী,ক্রমিক নং ৭০, সহিতন নেছা, স্বামী লেখেছিল অনিল চন্দ্র, পরিবর্তন করে লেখেছে শাহাজালাল,ক্রমিক নং ৭৬, চিনি বালা, স্বামী মকবুল হোসেন, পরিবর্তন করে লেখেছে   শচীন চন্দ্র ,ক্রমিক নং ৭৮, আসমা বেগম, স্বামী লেখাছিল  যাদু চন্দ্র, পরিবর্তন করে লেখেছে মৃত আছব আলী,ক্রমিক নং ৮০ রেজেকা বেগম,  পিতা/স্বামী লেখাছিল খোকা চন্দ্র, পরিবর্তন করে লেখেছে আ: রাজ্জাক  ক্রমিক  ৮২, রাবেয়া বেগম পিতা / স্বামী অনিল চন্দ্র , পরিবর্তন করে লেখেছে আ:  রহিম  ক্রমিক নং ৮৪,মালা রানী , স্বামী লেখাছিল নছর উদ্দিন , পরিবর্তন করে লেখেছে মংলা চন্দ্র ,  ক্রমিক নং ৯০, সাহিদা পিতা/স্বামী জাদুচন্দ্র , পরিবর্তন করে লেখেছে শাহাজালাল,ক্রমিক নং ৯১ গীতা রানী পিতা/ স্বামী শামসুল হক , পরিবর্তন করে লেখেছে গ্রীতন্দ্রনাধ,  ক্রমিক নং ৯২,আহিনা বেগম পিতা/ স্বামী লেখাছিল খোকা চন্দ্র,  পরিবর্তন করে লেখেছে আকবর আলী, মাষ্টার রোলে  এ রকম অসংখ্য নাম পরিবর্তন করলেও এখনো ক্রমিক নং ১১৮, নুরজাহান বেগম পিতা/ স্বামী অলিল চন্দ্র, উল্লেখ রয়েছে। কথায় আছে চোর চুরি করলে কিছু আলামত রেখে যায়।যার প্রমাণ ক্রমিক নং   ১১৮  নুরজাহান বেগম । উক্ত ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান  এরকম ভুয়া তালিকা প্রণয়ন করে চাল  আত্মসাৎ করেছেন সরে জমিনে এরকম হাজারো প্রমাণ রয়েছে।অভিযোগকারী মাহমুদুল হাসান শাহীন জানান,২ হাজার  জনের নাম অন্য ওয়ার্ডের অগ্রাধিকার তালিকা ও মাস্টার রোল তালিকায় ক্রমিক নং ১ থেকে   ক্রমিক নং ১৩ পর্যন্ত এন আই ডি নং ৬ হাজার ৬শ ৫০ জন সুবিধা ভোগির নামে ব্যবহার করা হয়েছে। যাহা আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ।ওই নামের বিপরীতে বরদ্দকৃত চাল আত্মসাৎ করেছে চেয়ারম্যান ও তার ঘনিষ্ঠরা

উলিপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নয়ন কুমার সাহা বলেন,  ৩ সদস্যের তদন্ত কমিটি করে উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা কে দায়িত্ব দিয়েছি। অভিযোগ প্রমাণিত হলে যথাযথ ব্যবস্থা নেয়া হবে।

শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এধরণের অন্যান্য নিউজ